এর আগে বক্তব্যে রিজভী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সর্বত্রই এখন ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে উত্তাল। ভারতীয় পণ্য বর্জন করে জনগণ প্রতিবাদ জানাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারতীয় পণ্য বর্জনের যে ঢেউ দৃশ্যমান তাতে মনে হয় দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছে। সুতরাং জনগণের দল হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিসহ ৬৩টি গণতন্ত্রকামী দল এবং দেশপ্রেমিক জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে।’
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, তাঁতীদলের আহ্বায়ক আবু কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, যুবদলের সহ সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি ডাঃ জাহিদুল কবির, বিএনপি নেতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম খান, রামপুরা থানা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নীলু, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট, তারেক উজ জামান তারেক, হুমায়ুন কবির, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, ওলামা দলের সাবেক সদস্য সচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা নজরুল ইসলাম তালুকদার, যুগ্ম আহ্বায়ক শামীম, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি ওমর ফারুক কাওসার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ আউয়াল, ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাজু আহমেদ, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক রাকিব হোসেন, জাবি ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন হাবিব হিরণ, ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সহ সাধারণ সম্পাদক শাহ পরান, ছাত্রদল নেতা রাফসান হোসেন, মিরাজ হোসেন, সাইদুল হক, আশরাফুল আসাদ, আতিকুর রহমান আতিক-সহ নেতৃবৃন্দ।