খেলাধুলা

বাংলাদেশকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারালো নিউজিল্যান্ড

কেন উইলিয়ামসনের প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারালো নিউজিল্যান্ড। এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৪৫ রান করে। জবাবে ডেভন কনওয়ের ৪৫, কেন উইলিয়ামসনের ৭৮ ও ড্যারিল মিচেলের অপরাজিত ৮৯ রানের ইনিংসে ভর করে ৮ উইকেট ও ৪৩ বল হাতে রেখে জয় পায় কিউইরা।

উঠে গেলেন উইলিয়ামসন, মিচেলে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিউজিল্যান্ড:
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাংলাদেশকে ভোগানো কেন উইলিয়ামসন আঙ্গুলে চোট পেয়ে উঠেই গেলেন মাঠ থেকে। ব্যক্তিগত ৭৮ রানে মাঠ ছাড়েন তিনি। ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন গ্লেন ফিলিপস। তারা দুজন দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন।

উইলিয়ামসন-মিচেলে জয়ের পথে এগোচ্ছে নিউজিল্যান্ড:
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাংলাদেশকে নিদারুণভাবে ভোগাচ্ছেন কেন উইলিয়ামসন। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ড্যারিল মিচেল। তারা দুজন মিলে বাংলাদেশের কাছ থেকে ম্যাচটি ছিনিয়ে নিচ্ছেন ব্যাটকে তলোয়াড় বানিয়ে। তারা দুজন ইতোমধ্যে শতাধিক রানের জুটি গড়ে দলকে নিয়ে যাচ্ছেন বড় জয়ের বন্দরের দিকে।

প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশকে ভোগাচ্ছেন উইলিয়ামসন:
চলতি বছরের মার্চে আইপিএল খেলতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়েন কেন উইলিয়ামসন। এরপর লম্বা সময় থাকেন মাঠের বাইরে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার মোক্ষম মঞ্চ হিসেবে তিনি বিশ্বকাপকে বেছে নেন। আর বাংলাদেশকে বেছে নেন ফেরার প্রতিপক্ষ হিসেবে। প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাংলাদেশকে দারুণভাবে ভোগাচ্ছেন তিনি। ২৪৬ রানের টার্গেট দিয়ে নিউ জিল্যান্ডকে বাংলাদেশ শুরুতে চেপে ধরলেও উইলিয়াসনের দারুণ ব্যাটিংয়ে ফঁসকে যায় তারা। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান ১০৪ বলে ৮টি চার ও ১ ছক্কায় ৭৬ রানে অপরাজিত আছেন। তার ব্যাটে ভর করে জয়ের বন্দরের দিকে আস্তে আস্তে এগিয়ে যাচ্ছে কিউইরা।

ব্রেকথ্রু এনে দিলেন সাকিব:
রাচিন রবীন্দ্র শুরুতেই ফেরার পর দলের হাল ধরেন ডেভন কনওয়ে ও কেন উইলিয়ামসন। তারা দুজন দেশে-শুনে ব্যাটিং করে দলীয় সংগ্রহে ৮০ রান যোগ করেন। চড়াও হয়ে খেলতে শুরু করেন। তবে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তাদের জুটিটি বেশি বড় হতে দেননি। দলীয় ৯২ রানের মাথায় কনওয়েকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে ব্রেকথ্রু এনে দেন তিনি। কনওয়ে ৫৯ বলে ৩ চারে ৪৫ রান করে যান।

দেখে-শুনে ব্যাট করছেন কনওয়ে-উইলিয়ামসন:
দলীয় ১২ রানেই রাচিন রবীন্দ্রর উইকেট হারানোর পর দেশে-শুনে সতর্কতার সঙ্গে ব্যাটিং করছেন ডেভন কনওয়ে ও ইনজুরি কাটিয়ে প্রথমবার ফেরা কেন উইলিয়ামসন। ইতোমধ্যে তারা দুজন ৩৯ রান সংগ্রহ করেছেন।

নিউ জিল্যান্ড শিবিরে শুরুতেই মোস্তাফিজের আঘাত:
তৃতীয় ওভারেই সাফল্য পান মোস্তাফিজ। তার করা চতুর্থ বলটি রাচিন রবীন্দ্রর ব্যাটে চুমো খেয়ে উইকেটের পেছনে মুশফিকের গ্লাভসবন্ধি হয়। ১৩ বল খেলে ২ চারে ৯ রান করে যান রাচিন।

নিউজিল্যান্ডকে ২৪৬ রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ:
নড়বড়ে শুরুর পর মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান ও শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ব্যাটে নিউজিল্যান্ডকে ২৪৬ রানের টার্গেট ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। মুশফিক সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন ৬টি চার ও ২ ছক্কায়। মাহমুদউল্লাহ ২ চার ও ২ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ৪১ রানে। সাকিব ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৪০ রান। আর মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ৩০ রান। যা তিনি ৪টি চারের সাহায্যে করেন। এছাড়া তাসকিন ১৭ ও তানজিদ ১৬ রান করে দলীয় সংগ্রহে অবদান রাখেন।

বল হাতে নিউজিল্যান্ডের লোকি ফার্গুসন ৩টি উইকেট নেন। ২টি করে উইকেট নেন ট্রেন্ট বোল্ট ও ম্যাট হেনরি।

বাংলাদেশের নবম উইকেটের পতন:
২১৪ রানের মাথায় তাসকিন অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন। স্যান্টনারের বলে সাজঘরে ফেরার আগে ২ চারে করে যান মূল্যবান ১৭টি রান। এরপর ২২৫ রানের মাথায় নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন মোস্তাফিজুর রহমান। তার ব্যাট থেকে আসে ৪ রান।

২০০ রান পেরুলো বাংলাদেশ:
সপ্তম উইকেট হারানোর পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও তাসকিন আহমেদের ব্যাটে ভর করে ২০০ রান পেরিয়েছে বাংলাদেশ।

সপ্তম উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ
সাকিব-মুশফিক ফেরার পর মাহমুদউল্লাহ ও তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে আশা করছিলেন বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকরা। তারা দুজন দলীয় সংগ্রহকে লড়াকু অবস্থানে নিয়ে যাবেন। কিন্তু পারলেন না। দলীয় ১৮০ রানের মাথায় ট্রেন্ট বোল্টের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন হৃদয়। তিনি ২৫ বলে ১৩ রান করে যান। এটা ছিল বোল্টের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২০০তম উইকেট।

সাকিবের পর ফিরলেন মুশফিকও:
ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে দলের হাল ধরেন মুশফিক ও সাকিব। তাদের দুজনের ব্যাটে বিপর্যয় এড়ায় বাংলাদেশ। মুশফিক তুলে নেন ফিফটি, সাকিবও ছিলেন ফিফটির পথে। কিন্তু অল্প সময়ের ব্যবধানে দুজনই ফিরলেন সাজঘরে। সাকিব ৪০ রানের ফেরার পর মুশফিকে ভরসা পাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু দলীয় ১৭৫ রানের মাথায় মুশফিক বোল্ড হন হেনরি নিকোলসের বলে। ৭৫ বলে ৬টি চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করে যান তিনি। নতুন ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তিনি যোগ দিয়েছেন তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে।

ফিরলেন সাকিবও, ভরসা পাচ্ছে মুশফিকে:
বিপর্যয়ের মুখে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে দারুণ একটি জুটি গড়েন সাকিব আল হাসান। পঞ্চম উইকেটে তারা দুজন দলীয় সংগ্রহে যোগ করেন ৯৬ রান। তার মধ্যে সাকিবের অবদান ৪০ এবং মুশফিকের ৫৪। অবশ্য দলীয় ১৫২ রানের মাথায় লোকি ফার্গুসনের বলে টপ এজ হয়ে টম ল্যাথামের হাতে ধরা পড়ে সাজঘরে ফেরেন। ৫১ বলে ৩টি চার ও ২ ছক্কায় ৪০ রান করে যান তিনি। নতুন ব্যাটসম্যান তাওহীদ হৃদয়।

মুশফিকের ৪৮তম ফিফটি:
বিপর্যয়ের মুখে দলের হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। তাদের দুজনের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ। মুশফিক ইতোমধ্যে ফিফটি করেছেন। ৫২ বলে ৪টি চার ও ২ ছক্কায় ৫০ করেন তিনি। যা তার ক্যারিয়ারের ৪৮তম ফিফটি। তার সঙ্গে সাকিব ২৪ রানে ব্যাট করছেন।

মুশফিক-সাকিবে শতরান পেরুলো বাংলাদেশ:
দলীয় ৫৬ রানের মাথায় নাজমুল হোসেন শান্ত আউট হওয়ার পর দলের হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান। তাদের দুজনের ব্যাটে ভর করে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ১০০ রান পেরিয়েছে। সাকিব ২১ ও মুশফিক ৩৭ রানে ব্যাট করছেন।

 

শান্তর বিদায়ে চার উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে বাংলাদেশ:
মিরাজ আউট হতে না হতেই আরেকটি উইকেট হারালো বাংলাদেশ।একটু বাড়তি বাউন্সে বল দিয়েছিলেন গ্লেন ফিলিপস। ব্যাকফুটে গিয়ে খেলতে গিয়ে শর্ট মিডউইকেটে ডেভন কনওয়ের হাতে ধরা পড়েছেন নাজমুল। বাংলাদেশের দুর্দশা বাড়লো আরেকটু। ৫৬ রান তুলতে নেই ৪ উইকেট।

মিরাজের বিদায়ে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ
লিটন-তানজিদের বিদায়ে সাবলীল খেলে যাচ্ছিলেন মিরাজ। কিন্তু ধৈর্য্য ধরে রাখতে পারলেন না। নিয়মিত শর্ট বল দিচ্ছিলেন ফার্গুসন। তার ফাঁদে পা দিয়ে পুল করতে গেলেন, তবে পারলেন না। ফাইন লেগ সীমানায় ক‍্যাচ নিয়েছেন ম‍্যাট হেনরি। ৪৬ বলে ৪টি চারে ৩০ রান করলেন মিরাজ। ক্রিজে নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গী সাকিব আল হাসান।

 

পাওয়ারপ্লে’তে ২ উইকেট হারিয়ে ৪৬ রান
প্রথম পাওয়ারপ্লে’তে দুই উইকেট হারিয়ে ৪৬ রান তুলেছে বাংলাদেশ। চারটি চার মেরেছেন মিরাজ। এর মধ্যে তিনটিই কাভার পয়েন্ট ও পয়েন্ট দিয়ে। ১০ ওভারের খেলা শেষ, ২ উইকেটে বাংলাদেশের রান ৪৬।

দারুণ শুরু করেও বিদায় নিলেন তানজিদ

গুড লেন্থ, ইয়র্কার। ফ্লিক করেছিলেন তানজিদ। তার কোন ধারনাই ছিল না জোনে ফিল্ডার আছে বা শটটা সেখানে যেতে পারে। লকি ফার্গুসনের বলটায় ব্যাট চালাতেই স্কয়ার লেগে সরাসরি ক্যাচ দিয়ে থেমেছেন তিনি। শুরুটা ভালোই মনে হচ্ছিল, কিন্তু সেটি শেষ হলো আগেভাগেই। ৪ চারের মারে ১৭ বলে ১৬ রান করে ফিরে গেছেন তানজিদ।

 

তানজিদ-মিরাজের পাল্টা আক্রমণে দারুণ শুরু

লিটন দাস শূন্যতে আউট হওয়ার পর তিন নম্বরে নেমেছেন অলরাউন্ডার মেহেদি হাসান মিরাজ। তানজিদ হাসানকে নিয়ে পালটা আক্রমণ করছেন মিরাজ। লিটনের আউটের ওভারে একটি চার হাঁকান তানজিদ। পরের তিন ওভারে আরও তিনটি চার মারেন মিরাজ। বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিচ্ছেন দুজন।

প্রথম বলেই লিটনের বিদায়

ইনিংসের প্রথম বল, ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসলেন লিটন দাস। লেংথ বলটি ঘুরিয়ে মেরেছিলেন। কিন্তু ব্যাটে বলে মিললো না। বল চলে গেল ডিপ ফাইন লেগে থাকা ম্যাট হেনরির কাছে। ব্যস, শূন্যতেই শেষ হলো লিটনের ইনিংস। লিটন হতভম্ব। বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যেন বোল্টও!

 

বাংলাদেশ দলে এক পরিবর্তন, ফিরছেন মাহমুদউল্লাহ

আগের ম্যাচে বেশ ভালো বোলিং করলেও আজ একাদশে জায়গা হয়নি শেখ মেহেদী হাসানের। তার জায়গায় দলে ফেরানো হয়েছে মাহমুদউল্লাহকে। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড উইল ইয়াংয়ের জায়গায় নিয়েছে কেন উইলিয়ামসনকে।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), তাওহিদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহমুদউল্লাহ, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।

নিউ জিল্যান্ড একাদশ: ডেভন কনওয়ে, রাচিন রবীন্দ্র, কেইন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ড্যারিল মিচেল, টম ল্যাথাম (উইকেটকিপার), গ্লেন ফিলিপস, মার্ক চাপম্যান, মিচেল স্যান্টনার, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন ও ট্রেন্ট বোল্ট।

টস
ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউ জিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ। চেন্নাইয়ের এম এ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ম্যাচটি শুরু হবে।

 

দুই দল দুই পরিস্থিতিতে
ম্যাচে দুই দল দুই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে। বাংলাদেশ বিশ্বকাপে পথচলা দারুণভাবে শুরু করে আফগানিস্তানকে হারিয়ে। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে স্রেফ আত্মসমর্পণ করে। ব্যাটিং, বোলিংয়ের সঙ্গে ফিল্ডিংয়েও গোটা দল ছিল বিবর্ণ। তাতে ১৩৭ রানের বিশাল পরাজয়কে সঙ্গী করে ধর্মশালা থেকে চেন্নাই পৌঁছায় দল।

অন্যদিকে গত বিশ্বকাপের রানার্সআপ নিউজিল্যান্ড এবারের যাত্রা শুরু করে ৯ উইকেটের বিশাল জয়ে। সেটাও বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। দ্বিতীয় ম্যাচেও ছিল একই ধারাবাহিকতা। নেদারল্যান্ডকে তারা হারায় দারুণ পেশাদার পারফরম্যান্সে।

দুই দলের জন্যই এটি বিশ্বকাপের তৃতীয় ম্যাচ। এই ম্যাচের পর একে একে আরো ভালো ও শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলবে প্রত্যেকে। তাই চেন্নাইয়ে হাসিমুখে সফর শেষ করতে চায় দুই দলই।

পরিসংখ্যানে দুই দলের লড়াই
ওয়ানডেতে এখন পর্যন্ত ৪১ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। এর মধ্যে নিউজিল্যান্ডের জয় ৩০টিতে, বাংলাদেশের ১০টিতে। বাকি একটি ম্যাচ হয়েছে পরিত্যক্ত। সাম্প্রতিক রেকর্ড এবং বর্তমান ফর্মের কারণে বিশ্বকাপের ম্যাচে স্পষ্টভাবেই ফেভারিট নিউ জিল্যান্ড।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close