খুলনা বিভাগ
বালিয়াডাঙ্গা গ্রামটি ভরে উঠেছে গাঁদা-গোলাপ-জারবেরার সুবাসে

ফুলের বাজার ধরতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঝিনাইদহের চাষিরা। ফলন ভালো পেতে জমিতে করছেন ওষুধ স্প্রে, দিচ্ছেন সেচ ও সার। ফলন আর দাম ভালো থাকায় এ বছর ফুল বিক্রি করে গতবারের লোকসান কমানোর আশা তাদের। কৃষি বিভাগ বলছে, উৎপাদন ভালো করতে কৃষকদের প্রশিক্ষণসহ দেয়া হচ্ছে নানা প্রকার প্রযুক্তিগত সহযোগিতা। যশোর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রাম দেখলেই মনে হবে নকশিকাঁথার মাঠ। সবুজের বুক জুড়ে রঙের ছড়াছড়ি। গাঁদা, গোলাপ, জারবেরা, চন্দ্রমল্লিকাসহ নানা জাত আর রঙের ফুল দেখলে জুড়িয়ে যায় মন। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এ ফুল বাগানের পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষকেরা। বসন্তবরণ, ভালোবাসা দিবস আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। এ ৩ দিবসের বাজার ধরতেই তাই ব্যস্ততা বেড়েছে তাদের। দাম আশানুরূপ হওয়ায় এখন ফলন ভালো পেতে পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক। আশা করছেন ফুল বিক্রি করে পোষাবেন গত বছরের লোকসান। সময় সংবাদকে ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার বলেন, ফলন ভালো পেতে প্রশিক্ষণসহ কৃষকদের দেয়া হচ্ছে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য মতে, চলতি অর্থ-বছরে জেলার ৬ উপজেলায় ১৭০ হেক্টর জমিতে ফুলের আবাদ হয়েছে।